"নিউরোগ্যানো" ক্যাপসুল

নিউরোপ্যাথির সমস্যায় একটি নতুন দিগন্ত "নিউরোগ্যানো ক্যাপ"

আপনি কি হাত-পায়ের তালু জ্বালাপোড়া, ঝিনঝিন , অসার বা অনুভূতির অভাবের মতো সমস্যায় ভুগছেন?

গবেষণা অনুযায়ী, চল্লিশোর্ধ্ব ব্যাক্তিদের মধ্যে প্রায় 10-15% ব্যক্তি নিউরোপ্যাথি সমস্যায় ভুগছেন। বাংলাদেশে প্রায় ৬২ শতাংশ ডায়াবেটিস রোগী কোনও না কোনওভাবে নিউরোপ্যাথি সমস্যায় আক্রান্ত। এদের মধ্যে ৬০% ক্ষেত্রেই সমস্যাগুলো ক্রমান্বয়ে বেড়ে দৈনন্দিন জীবনে বাধা সৃষ্টি করে। এই সমস্যা সমাধানে প্রকৃতির শক্তিশালী উপাদান গ্যানোডার্মা মাশরুম নিয়ে এসেছে নতুন সম্ভাবনা!!

নিউরোপ্যাথি সমস্যায় গ্যানোডার্মা কি কাজ করে?

গ্যানোডার্মা মাশরুমে রয়েছে 100+ বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান, যা স্নায়ু পুনর্গঠনে অত্যন্ত কার্যকর। প্রাচ্য চিকিৎসায় হাজার বছর থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসা গ্যানোডার্মা মাশরুমে রয়েছে পলিস্যাকারাইডস, ট্রাইটারপেনস, এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। এটি স্নায়ুতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, স্নায়ুর ক্ষতি নিরাময়ে সাহায্য করে, এবং নিউরোপ্যাথি সমস্যার মূল কারণগুলোকে মোকাবিলায় কাজ করে।

আমাদের পণ্য ISO সনদপ্রাপ্ত (আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন) এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (BCSIR) থেকে ল্যাব টেস্টেড তাই শরীরের জন্য শতভাগ নিরাপদ।

নিউরো গ্যানো ক্যাপসুল কেন সেবন করবেন ?

নিউরোগ্যানো ক্যাপ" গ্যানোডার্মা মাশরুম এবং ছয়টি কার্যকরী প্রাকৃতিক ভেষজের সমন্বয়ে তৈরি একটি আশ্চর্যজনক উদ্ভাবনী পণ্য, যা-

জাতীয় পদক প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান

নিউরোপ্যাথির ভয়াবহতা

আপনিও আজ থেকে "নিউরোগ্যানো" ব্যবহার শুরু করুন এবং আপনার স্নায়ুর স্বাস্থ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনুন।
আপনার সুস্থ জীবনের নতুন যাত্রা শুরু হোক নিউরোগ্যানোর সঙ্গে!!

মূল্য- ১১৫০ টাকা।

ডেলিভারি চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি

নিউরোপ্যাথির সম্পর্কে আরো জানতে নিচের প্রশ্ন গুলোর উপরে ক্লিক করে বিস্তারিত জানতে পারেন -

প্রশ্নোত্তর পর্ব

নিউরোপ্যাথি কত প্রকার ?

উত্তর: নিউরোপ্যাথির প্রধানত তিনটি প্রকার:

1. পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি – হাত-পা প্রভাবিত হয়।


2. অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি – অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো প্রভাবিত হয়।


3. ফোকাল নিউরোপ্যাথি – কোনো নির্দিষ্ট স্নায়ু বা স্নায়ুগুচ্ছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

১. তীব্র নিউরোপ্যাথি (Acute Neuropathy)

সময়কাল: কয়েক দিন থেকে সর্বোচ্চ ৪ সপ্তাহ।

এটি হঠাৎ শুরু হয় এবং দ্রুত বিকাশ লাভ করে।

উদাহরণ: গুইলেন-ব্যারে সিনড্রোম।


২. সাব-অ্যাকিউট নিউরোপ্যাথি (Subacute Neuropathy)

সময়কাল: ৪ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস।

লক্ষণগুলো ধীরে ধীরে প্রকট হয় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায়।

উদাহরণ: ভিটামিনের ঘাটতির কারণে সৃষ্ট নিউরোপ্যাথি।


৩. ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি নিউরোপ্যাথি (Chronic Neuropathy)

সময়কাল: ৩ মাস বা তার বেশি।

এটি ধীরে ধীরে শুরু হয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে।

উদাহরণ: ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি, অটোইমিউন নিউরোপ্যাথি।


সংক্ষেপে:

নিউরোপ্যাথি সময়কাল অনুযায়ী:

তীব্র (Acute): < ৪ সপ্তাহ।

সাব-অ্যাকিউট (Subacute): ৪ সপ্তাহ – ৩ মাস।

ক্রনিক (Chronic): > ৩ মাস।


এই শ্রেণীবিভাগ রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার ধরণ নির্ধারণে সাহায্য করে। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে “নিউরো গ্যানো” ও “রিলাক্স” গ্যানোডার্মা নির্যাস বছরে তিনমাস সেবনে নিউরোপ্যাথি ৮৫% নিরাময় করা সম্ভব তবে অতিরিক্ত ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি পর্যায়ে গেলে নিউরোপ্যাথি সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য নাও হতে পারে, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে উপসর্গগুলো নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থ থাকা যায়।

উত্তর:

♦️ডায়াবেটিস

ভিটামিন বি১২, বি৬ বা বি১-এর অভাব

♦️দীর্ঘমেয়াদী এলকোহল সেবন বা ধুমপান।

♦️সংক্রমণ (যেমন: শিংগেলস)

♦️স্নায়ু আঘাত বা চাপ

♦️ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

♦️কিডনি বা লিভারের সমস্যার কারণে বিষাক্ত পদার্থ জমা হওয়া
♦️থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদি

 

✅ ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি কী?

উত্তর: এটি ডায়াবেটিসজনিত স্নায়ুর ক্ষতি। দীর্ঘমেয়াদী রক্তে উচ্চ শর্করার কারণে স্নায়ুগুলো দুর্বল হয়ে যায় এবং সংবেদনশীলতা হ্রাস পায়। এটাই ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি।

 

উত্তর:

♦️ঝিনঝিন বা পিন-চাকা অনুভূতি

♦️পায়ে বা হাতে অসাড়তা

♦️পায়ের তালু জ্বালাপোড়া বা তীক্ষ্ণ ব্যথা

♦️ভারসাম্য হারানো

♦️স্নায়ুর অতিরিক্ত বা হ্রাসকৃত সংবেদনশীলতা
♦️ প্রশান্তিময় ঘুমের অভাবে দিনদিন শারীরিক ও মানষিক স্বাস্থ্য অবনতির দিকে যাওয়া
♦♦️পেশীতে শক্তি না পাওয়া
♦️ হাঁটলে পড়ে যাচ্ছে মনে হওয়া
♦️ ঝিঁ ঝিঁ বা কাঁপুনির মতো অনুভূতি হওয়া
♦️ পিন এবং সূঁচ ফুটানোর মতো অনুভূতি হওয়া
♦️ গরম, ঠান্ডা, বা চাপ ঠিকমতো অনুভব না হওয়া
♦️ পায়ের তলা ভারী অনুভূতি হওয়া যেন ভারি কিছু পরে আছে।
♦️ হাঁটা, ওঠা-বসা, বা ভার তোলায় সমস্যা হওয়া
♦️ ছোট ছোট জিনিস ধরতে অসুবিধা হওয়া
♦️ হঠাৎ উঠে দাঁড়ালে মাথা ঘোরা
♦️ অতিরিক্ত ঘাম এবং ঘাম থেকে প্রচুর দুর্গন্ধ সৃষ্টি হওয়া
♦️ উপরোক্ত যে কোনও সমস্যা অনুভুত হওয়ার পর থেকে যৌনশক্তি ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাওয়া বা দ্রুত বীর্যপাত হওয়া ?

উত্তর:

নিউরো গ্যানো সেবন, রিলাক্স গ্যানোডার্মা নির্যাস সেবন এছাড়াও

কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা (যেমন: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ)

ব্যথা কমানোর জন্য ওষুধ (Gabapentin, Pregabalin)

ফিজিওথেরাপি

এক্যুপাংচার বা ম্যাসাজ থেরাপি

অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ডায়েট ইত্যাদি

উত্তর:

ভিটামিন বি৬, বি১২ ও বি১ সমৃদ্ধ খাবার (যেমন: ডিম, মাংস, দুধ)

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড (যেমন: মাছ, বাদাম)

অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি খাবার (যেমন: হলুদ, আদা, সবুজ শাকসবজি)

চিনি ও প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলা

 

উত্তর: প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে নিরাময়যোগ্য তবে অতিরিক্ত ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি পর্যায়ে গেলে নিউরোপ্যাথি সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য নাও হতে পারে, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে উপসর্গগুলো নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থ থাকা যায়।


✅ নিউরোপ্যাথি কি বংশগত হতে পারে?

উত্তর: হ্যাঁ, কিছু ক্ষেত্রে এটি বংশগত হতে পারে, যেমন চারকট-মারি-টুথ ডিজিজ।

যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন

তাই আর দেরি না করে আজই অর্ডার করুন

100% নিশ্চিত হয়ে অর্ডার করুন।

Your Products

নিউরোগ্যানো ক্যাপসুল1
+
1,150.00৳ 

Billing details

Shipping

Your order

Product Subtotal
নিউরোগ্যানো ক্যাপসুল  × 1 1,150.00৳ 
Subtotal 1,150.00৳ 
Shipping
Total 1,150.00৳ 
  • Pay with cash upon delivery.

Your personal data will be used to process your order, support your experience throughout this website, and for other purposes described in our privacy policy.

Copyright © 2024 ganoshop.shop

ফেসবুকে আমাদের সাথে কানেক্ট থাকুন